Showing posts with label Collected Post. Show all posts

ক্যালেন্ডার গণনা : সহযেই বের করুন ছোট একটা ট্রীক এর মাধ্যমে

আমাদের আশেপাশে এমন অনেকেই আছে যারা ক্যালেন্ডার না দেখেই বলতে পারে কোন তারিখ কি বার!! তাদের সেই লুকোনো বিদ্যা এবার আপনিও জেনে নিন ৷

শুরুতে সপ্তাহের দিনগুলোকে সিরিয়ালি নাম্বারাইজ করি:

শুক্রবার এর জন্য ০
শনিবার এর জন্য ১
রবিবার এর জন্য ২.....এভাবে বৃহস্পতিবার এর জন্য ৬ ৷

এবার আপনাকে যা করতে হবে এই বছরের জন্য নিচের মান গুলো মনে রাখতে হবে:

জানুয়ারী - ৫

ফেব্রুয়ারী- ১

মার্চ- ১

এপ্রিল- ৪

মে- ৬

জুন- ২

জুলাই- ৪

আগস্ট- ০

সেপ্টেম্বর- ৩

অক্টোবর- ৫

নভেম্বর- ১

ডিসেম্বর- ৩

এখন আপনাকে যদি ২০১৫ সালের অমুক মাসের অমুক তারিখে কি বার পড়ে তা বের করতে বলা হয় , তাহলে ঐ মাস সংশ্লিষ্ট সংখ্যাকে(উপরে প্রদত্ত) উক্ত তারিখের সাথে যোগ করে নিবেন । এরপর যোগফলকে ৭ দিয়ে ভাগ দিবেন । ভাগ দেয়ার পরে যত সংখ্যা ভাগশেষ থাকবে , তত নাম্বার দিনটিই ঐ তারিখের বার!!! 

যেমন— আপনাকে যদি বলা হয় মে মাসের ১২ তারিখ কি ?? 
তাহলে এই ১২ তারিখের সাথে যোগ করুন মে মাস সংশ্লিষ্ট সংখ্যা ৬ (উপরে দেয়া) । ১২+৬=১৮। এই কে ৭ দিয়ে ভাগ করলে ভাগশেষ ৪ ই থাকে। আর ৪ নাম্বার দিন হল মঙ্গলবার (হুম আজকেই  ) ৷

প্রশ্ন হল, এই মাস সংশ্লিষ্ট সংখ্যা কিভাবে বের করা হল: 

☞২০১৫ সালের ক্যালেন্ডার হাতে নিন।

☞দেখুন জানুয়ারি মাসের প্রথম দিনটি বৃহস্পতিবার, অর্থাৎ ৬ নম্বর দিন। ১ এর সাথে যত যোগ করলে উক্ত মাসের প্রথম দিনটির নম্বর পাওয়া যায় তত সংখ্যাই ঐ মাস সংশ্লিষ্ট সংখ্যা। অর্থাৎ এই বছরের জানুয়ারির জন্য তা ৫ ৷ (কেবলমাত্র যোগফল ৭ হলে তার মান ০ ধরে নিতে হবে, যা শুক্রবার এর মান সংখ্যা) ৷৷ 

‪#‎Deep_Tea‬
SCI-TECH infinity

Collected post সংখ্যার জন্য ভালোবাসা

সংখ্যাতত্ত্ব একটি অত্যন্ত মজার
বিষয়।কিন্তু আমাদের
শিক্ষাব্যবস্থার কারণেই আমরা এই
মজার বিষয় থেকে দূরে থাকি।আসুন
কিছু নিছক মজার সংখ্যার মজার
বিষয় নিয়ে মেতে উঠি।

১)যে সংখ্যার শেষে ৫ আছে তা
কে বর্গ করার পদ্ধতিটা অনেকেরই
জানা।এই সকল সংখ্যার শেষে ২৫
বসিয়ে ৫ এর আগে যেই সংখ্যাটা
আছে তার পরের ক্রমিক সংখ্যার
সাথে গুন করতে হবে।যেমন ৬৫ এর
বর্গ = ৪২২৫।
এখানে শেষ দুই সংখ্যা ২৫ এবং
আগের দুই সংখ্যা ৪২ যা কিনা
তার প্রথম সংখ্যা ৬ এবং তার পরের
সংখ্যা ৭ এর গুণফল।
তবে এটা কোন অলৌকিক বিষয়
না।খেয়াল করুন যেকোন এই ধরণের
সঙ্খ্যাকে ১০n+৫ আকারে লেখা
যায়।এখানে (১০n+৫)^২=১০০*n^২+১০০n
+২৫ =১০০n(n+1)+২৫।(রহস্য উন্মোচিত।:) )
২)এবার কিছু গুন লক্ষ্য করুণ।
১১*১১= ১২১
১১১*১১১=১২৩২১
১১১১*১১১১=১২৩৪২৩১
১১১১১*১১১১১=১২৩৪৫৪৩২১
.............................................
.............................................
১১১১১১১১১*১১১১১১১১১=১২৩৪৫৬৭৮৯৮৭৬৫৪৩২১
কি মজার না।প্রত্যেক বার ই কি
সুন্দর প্যাটার্ন এর সংখ্যা পাওয়া
যাচ্ছে।এর রহস্য আসুন উন্মোচিত করা
যাক।
চলুন ফিরে যায় ছেলেবেলার গুণ
করার পদ্ধতিতে।
১ ১ ১
১ ১ ১*
_________
১ ১ ১
১ ১ ১ *
১ ১ ১ *
_______________
১ ২ ৩ ২ ১
বিষয়টা বোধ করি ধরতে
পেরেছেন!!!!!!!!!:)
আর যে সংখ্যাগুলো গুণফল
হিসেবে পাব তার একটি গাল ভরা
নাম আছে।টামটা নাম্বার।আসলে
যে সব সংখ্যাকে উলটো করে
লিখলেও ঐ সংখ্যা পাওয়া যায়
তাকে টামটা নাম্বার বলে।

[[পোস্ট টি বিজ্ঞান.কম থেকে সংগ্রহ করা
সবকিছু অপরিবর্তিত রাখা হলো]]