Showing posts with label বিসিএস গণিত. Show all posts

বিসিএস গণিত : ১/২ লাইন এ করে ফেলুন বিসিএস এর সব অংক-১

বিসিএস
প্রিলি- গণিত)
কাজ এবং শ্রমিক

নিয়ম-১: ৩ জন পুরুষ বা ৪ জন মহিলা
একটি কাজ ২৩ দিনে করতে পারে।
কত দিনে ঐ কাজটি শেষ করতে ২
জন পুরুষ এবং ৫ জন মহিলার
প্রয়োজন হবে?

উত্তর: T = (M x W T)/ (M W + M W) =
(৩x৪x২৩)/(৩x৫ + ৪x২) = ১২ দিন

নিয়ম-২: যদি রিয়াদ একটি কাজ
১০ দিনে করে এবং রেজা ঐ কাজ
১৫ দিনে করে তবে রিয়াদ এবং
রেজা একসাথে কাজটি কত
দিনে করতে পারবে?

উত্তর: G = FS/(F+S) = (১০ x ১৫)/ (১০+১৫) = ৬
দিনে

নিয়ম-৩: যদি ক একটি কাজ ১০
দিনে করে এবং ক 3 খ একসাথে
কাজটি ৬ দিনে করে তবে খ
কাজটি কতদিনে করতে পারবে?

উত্তর: G = FS/(F-S) = (১০ x ৬)/ (১০-৬) = ১৫
দিনে

নিয়ম-৪: ক, খ এবং গ একটি কাজ
যথাক্রমে ১২, ১৫ এবং ২০ দিনে
করতে পারে। তারা একত্রে
কাজটি কতদিনে করতে পারবে?

উত্তর: T = abc/ (ab + bc + ca) = (১২ x ১৫ x
২০)/ (১২x১৫ + ১৫x২০ + ২০x১২) = ৫ দিনে

নিয়ম-৫: ৯ জন লোক যদি একটি কাজ
৩ দিনে করে তবে কতজন লোক
কাজটি ৯ দিনে করবে?

উত্তর: M D = M D বা, ৯ x ৩ = M x ৯
সুতরাং, M = ৩ দিনে

নেৌকা 3 স্রোত

নিয়ম-১: নেৌকার গতি স্রোতের
অনুকূলে ঘন্টায় ১০ কি.মি. এবং
স্রোতের প্রতিকূলে ২ কি.মি.।
স্রোতের বেগ কত?

উত্তর: স্রোতের বেগ = (স্রোতের
অনুকূলে নেৌকার বেগ –
স্রোতের প্রতিকূলে নেৌকার
বেগ)/ ২ = (১০ – ২)/২ = ৪ কি.মি.
নিয়ম-২: একটি নেৌকা স্রোতের
অনুকূলে ঘন্টায় ৮ কি.মি. এবং
স্রোতের প্রতিকূলে ঘন্টায় ৪
কি.মি. যায়। নেৌকার বেগ কত?
উত্তর: নেৌকার বেগ = (স্রোতের
অনুকূলে নেৌকার বেগ + স্রোতের
প্রতিকূলে নেৌকার বেগ)/ ২ = (৮ +
৪)/২ = ৬ কি.মি.
নিয়ম-৩: নেৌকা 3 স্রোতের বেগ
ঘন্টায় যথাক্রমে ১০ কি.মি. 3 ৫
কি.মি.। নদীপথে ৪৫ কি.মি. পথ
একবার যেয়ে ফিরে আসতে কত
সময় লাগবে?
উত্তর: স্রোতের অনুকূলে নেৌকার
বেগ = (১০+৫) = ১৫ কি.মি.
স্রোতের প্রতিকূলে নেৌকার
বেগ = (১০-৫) = ৫ কি.মি.
মোট সময় = [মোট দূরত্ব/অনুকূলে বেগ
+ মোট দূরত্ব/প্রতিকূলে বেগ] =
[৪৫/১৫ + ৪৫/৫) = ৩ + ৯ = ১২ ঘন্টা
নিয়ম-৪: একজন মাঝি স্রোতের
অনুকূলে ২ ঘন্টায় ৫ কি.মি. যায়
এবং ৪ ঘন্টায় প্রথম অবস্থানে
ফিরে আসে। তার মোট ভ্রমণে
প্রতি ঘন্টায় গড় বেগ কত?
উত্তর: গড় গতিবেগ = মোট দূরত্ব/মোট
সময় = (৫+৫)/(২+৪) = ৫/৩ মাইল
নিয়ম-৫: এক ব্যক্তি স্রোতের
অনুকূলে নেৌকা বেয়ে ঘন্টায় ১০
কি.মি. বেগে চলে কোন স্থানে
গেল এবং ঘন্টায় ৬ কি.মি. বেগে
স্রোতের প্রতিকূলে চলে
যাত্রারম্ভের স্থানে ফিরে এল।
যাতায়াতে তার গড় গতিবেগ কত?
উত্তর: গড় গতিবেগ = 2mn/(m+n) = ২ x ১০
x ৬/(১০+৬) = ১৫/২ কি.মি.

ট্রেন এবং স্টেশন

নিয়ম-১: ঘন্টায় ৭৫ কি.মি. বেগে
গমন করলে ১৮০ মিটার দীর্ঘ ১টি
ট্রেনের ৩২০ মিটার দীর্ঘ প্লাটফর্ম
অতিক্রম করতে কত সময় লাগবে?
উত্তর: দূরত্ব = বেগ x সময়
বা, সময় = দূরত্ব/বেগ = (১৮০+৩২০)
মি./৭৫ কি.মি. ঘন্টা = ৫০০ মি./(৭৫
x ৫/১৮ মি. ঘন্টা ) = ২৪ সে.
নিয়ম-২: একটি ৬৭ মিটার লম্বা
ট্রেন ঘন্টায় ৪৫ কি.মি. বেগে ১৩৩
মিটার লম্বা প্লাটফর্ম অতিক্রম
করে। ট্রেনটির ঐ প্লাটফর্ম অতিক্রম
করতে কত সময় লাগবে?
উত্তর: সময় = (ট্রেনের দৈর্ঘ্য +
প্লাটফর্মের দৈর্ঘ্য)/গতিবেগ =
(৬৭+১৩৩)/(৪৫ x ৫/১৮) = ১৬ সে.
নিয়ম-৩: ১২১ মিটার এবং ৯৯ মিটার
দীর্ঘ ট্রেন যথাক্রমে ঘন্টায় ৪০
কি.মি. এবং ৩২ কি.মি. বেগে
বিপরীত দিক থেকে পরস্পরের
দিকে আসতে থাকলে কত সময়ে
ট্রেন দুইটি পরস্পরকে অতিক্রম
করবে?
উত্তর: সময় = (প্রথম ট্রেনের দৈর্ঘ্য +
দ্বিতীয় ট্রেনের দৈর্ঘ্য)/(প্রথম
ট্রেনের গতিবেগ + দ্বিতীয়
ট্রেনের গতিবেগ)
বা, সময় = [(১২১ + ৯৯)/(৪০ + ৩২) x
৫/১৮] = ১১ সে.
নিয়ম-৩: ২২০ মিটার দীর্ঘ কোন
ট্রেন ৬৮ কি.মি./ঘন্টা বেগে চলে,
একই দিকে ৮ কি.মি./ঘন্টা বেগে
২৮০ মিটার দৈর্ঘ্যর চলন্ত ট্রেনকে
কত সময়ে প্রথম ট্রেনটি অতিক্রম
করবে?
উত্তর: সময় = (প্রথম ট্রেনের দৈর্ঘ্য +
দ্বিতীয় ট্রেনের দৈর্ঘ্য)/(প্রথম
ট্রেনের গতিবেগ - দ্বিতীয়
ট্রেনের গতিবেগ)
বা, সময় = [(২২০ + ২৮০)/(৬৮ - ৮) x
৫/১৮] = ৩০ সে.

ক্রেডিট: এনামুল হক
আমাদের কে ফেসবুকে পাবেন এখানে বিজ্ঞান প্লাস গণিত

চলবে...............

৫ সেকেন্ডে দ্রুত শতকরা এর অংক করুন সাথে থাকছে বিসিএস/ব্যাংক জব এর জন্য কিছু শর্টকাট ফ্রি

আজকের বিষয় : শতকরা

৮০ এর ১৫% কত?

আচ্ছা এটা জানার আগে চলেন কিছু বেসিক
জিনিছ শিখে নেই। একটু সিরিয়াস হোন।
এখন যা বলব তা শতকরা এর অংক করার জন্য
মনে রাখা খুবই দরকার

হ্যা আমরা বলেছিলাম প্রথমে ৮০ এর ১৫% কত?
আচ্ছা যাই হোক আমরা একটু অন্যভাবে ভাবি
আচ্ছা
৮০ এর ১০০% কত?
হ্যা সেটা অবশ্যই ৮০
তাহলে ৫০% কত?  অবশ্যই ৪০
২৫% কত? অবশ্যই ২০
১০% কত?
৮,  আর ৫%?  ৪
অতএব আমরা যদি এভাবে ভাবি ১৫% মানে
কি ১০%+৫% তাইতো?
সো ৮০ এর ১০% +৫% মানে = ৮+৪=১২
অতি সহযেই করে ফেলতে পারবেন মাথার ভিতরেই।

হ্যা আবার করি
২২২ এর ৫৫% কত?

৫০%+ ৫% তাই না
৫০ % মানে অর্ধেক আর ৫% মানে ১০% এর অর্ধেক তাই না। ২২২ এর ১০% মানে কি
দুই সংখ্যার পর মানে একক, দশক এর পর দশমিক দিলেই পেয়ে যাবো ১০% মানে এটা হবে ২২.২। আর এর অর্ধেক হলো ১১.১ মানে ৫%।
সো ২২২ এর ৫৫% = ১১১+১১.১ = ১২২.১

একদম ২ সেকেন্ডে করে ফেলতে পারবেন।

যাই হোক বলে ছিলা কিছু ফ্রী দিবো এই ফ্রী টা দিবো কারণ আমাদের ফেসবুক ফ্যানপেজ
মাত্র দুই দিনে হাজার + লাইক এসেছে এই খুশী তে।
বিসিএস এর জন্য
কিছু সূত্র দিবো সাথে গণিত দিবো উত্তর সহ।
এই সূত্র এবং গণিত গুলোর সম্পূর্ণ ক্রেডিট
মোঃ মামুন চৌধুরী(বুয়েট)  ভাইয়ার

সূত্রঃ- ১
মূল্য বৃদ্ধি পাওয়া ব্যবহার কমানোর
ক্ষেত্রে –
ব্যবহার হ্রাসের হার = (১০০ X মূল্য
বৃদ্ধির হার) / (১০০ + মূল্য বৃদ্ধির হার)
উদাহারণঃ
১) যদি তেলের মূল্য ২৫% বৃদ্ধি পায়
তবে তেলের ব্যবহার শতকরা কত
কমালে তেল বাবদ খরব বৃদ্ধি পাবে
না
সূত্রানুসারে শর্টকাট টেকনিকঃ
ব্যবহার হ্রাসের হার = (১০০X ২৫) /
(১০০ +২৫)
= ২০%
২) চিনির মূল্য ২০% বৃদ্ধি পয়ায়াতে
কোন এক পরিবারের চিনি খাওয়া
কেমন কমালে চিনি বাবদ ব্যয়
বৃদ্ধি পাবে না?
শর্টকাট টেকনিকঃ
ব্যবহার হ্রাসের হার = (১০০X ২০) /
(১০০+২০)
= ১৬.৬৭%
সূত্রঃ- ২
মূল্য হ্রাস পাওয়া ব্যবহার
বাড়ানোর ক্ষেত্রে –
ব্যবহার বৃদ্ধির হার = (১০০ X মূল্য
হ্রাসের হার) / (১০০ - মূল্য বৃদ্ধির
হার)
উদাহারণঃ
১) কাপড়ের মূল্য ২০% কমে গেল।
কোন ব্যক্তির খরচ বৃদ্ধি না করেও
কাপড়ের ব্যবহার শতকরা কত বৃদ্ধি
করতে পারে?
সূত্রানুসারে শর্টকাট টেকনিকঃ
ব্যবহার বৃদ্ধির হার = (১০০X ২০) / (১০০
-২৫)
= ২৫%
২) চালের মূল্য ২৫% কমে গেল। একই
খরচে চাল কেনা শতকরা কি
পরিমাণে বৃদ্ধি পাবে?
শর্টকাট টেকনিকঃ
ব্যবহার বৃদ্ধির হার = (১০০X ২৫) /
(১০০-২৫)
= ৩৩.৩৩%
সূত্রঃ ৩
দুটি সংখ্যার শতকরা হারের
তুলনার ক্ষেত্রে –
শতকরা কম / বেশি = (১০০ X শতকরা
কম বা বেশি) / (১০০ + শতকরা কম বা
বেশি)
উদাহারণঃ
১) ক এর বেতন খ এর বেতন অপেক্ষা
৩৫ টাকা বেশি হলে খ এর বেতন ক
অপেক্ষা কত টাকা কম?
শতকরা কম বা বেশি = (১০০ X ৩৫) /
(১০০ + ৩৫)
= ২৫.৯৩%
২) রুমির আয় দীপুর আয় অপেক্ষা ২৫%
বেশি। দীপুর আয় রুমি অপেক্ষা
শতকরা কত কম?
শতকরা কম বা বেশি = (১০০X ২৫) /
(১০০ + ২৫)
= ২০%
সূত্রঃ ৪
দ্রব্যমূল্যের শতকরা হার বৃদ্ধি
পাওয়া –
দ্রব্যের বর্তমান মূল্য = (বৃদ্ধির প্রাপ্ত
মূল্যে হার X মোট মূল্য) / (১০০ + যে
পরিমাণ পণ্য কম হয়েছে)
উদাহারাণঃ
১) চিনির মূল্য ৬% বেড়ে যাওয়ায়
১০৬০ টাকায় পূর্বে যত কেজি
চিনি কেনা যেত এখন তার চেয়ে
৩ কেজি চিনি কম কেনা যায়!
চিনির বর্তমান দর কেজি প্রতি
কত?
দ্রব্যের বর্তমান মূল্য = (৬ X ১০৬০) /
(১০০ X ৩)
= ২১.২০ টাকা
সূত্রঃ ৫
দ্রব্যমূল্যের শতকরা হার হ্রাস
পাওয়া –
দ্রব্যের বর্তমান মূল্য = (হ্রাসকৃত
মূল্যেহার X মোট মূল্য) / (১০০ + যে
পরিমাণ পণ্য বেশি হয়েছে)
উদাহারাণঃ
১) চালের মূল্য ১২% কমে যাওয়ায়
৬,০০০ টাকায় পূর্বাপেক্ষা ১
কুইন্টাল চাল বেশি পাওয়া যায়। ১
কুইন্টাল চালের দাম কত?
দ্রব্যের বর্তমান মূল্য = (১২ X ৬০০০) /
(১০০ X ১)
= ৭২০ টাকা
সূত্রঃ ৬
মূল্য বা ব্যবহার হ্রাস-বৃদ্ধির
ক্ষেত্রে –
হ্রাসের হার = (বৃদ্ধির হার X
হ্রাসের হার) / ১০০
উদাহারাণঃ
১) চিনির মূল্য ২০% কমলো কিন্তু
চিনির ব্যবহার ২০% বেড়ে গেল
এতে চিনি বাবদ ব্যয় শতকরা কত
বাড়বে বা কমবে?
হ্রাসের হার = (২০ X ২০) / ১০০
= ৪%
সূত্রঃ ৭
পূর্ব মূল্য এবং বর্তমান মূল্য অনুপাতে
দেওয়া থাকলে মূল্যের স্তকরা
হ্রাস বের করতে হলে –
শতকরা মূল্য হ্রাস = (অনুপাতের
বিয়োগফল X ১০০) / অনুপাতের প্রথম
সংখ্যা
উদাহারাণঃ
১) মাসুদের আয় ও ব্যয় এর অনুপাত
২০:১৫ হলে তার মাসিক সঞ্চয়
আয়ের শতকরা কত ভাগ?
শতকরা মূল্য হার = (২০-১৫) X ১০০ / ২০
= ২৫%

আশা করি বিসিএস বা প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষা এর কোন শতকরা এর গণিত আপনাদের
ঠেকাতে পারবে না ইনশাআল্লাহ।
গণিত তো ভয় পাওয়ার জিনিছ না
আমরা আছি আপনাদের পাশে
আমাদের ফেকবুকে পেতে চাইলে নিচে ক্লীক করুন
আমাদের ফেসবুক ফ্যানপেজ

বিসিএস গণিত : আমি কিভাবে গণিত অংশে ভালো করবো

"""Math is one of the six parts that are tested in the
BCS preliminary test. Many of you fear this math part
which should not be the case. For this reason, we bring
you the this full guidelines for BCS Math Preparation topics."""

বিসিএস প্রিলিমিনারী তে জীবনের এক কঠিন পরীক্ষাক্ষেত্র।
সবচেয়ে প্রতিযোগীতামূলক এই
পরীক্ষাতে ভালো করতে হলে
গণিতের অংশে ভালো করার
বিকল্প কিছু নাই।আর এই গণিত কে সহজ ভাবে
আপনাদের সামনে তুলে ধরে গণিত ভীতি দুর করাই আমাদের উদ্দেশ্য। সর্বশেষ আপডেট পেতে আমাদের ফেসবুক ফ্যান পেজ এ লাইক দিয়ে আসুন।

আমাদের ফেসবুক ফ্যান পেজ

যাই হোক

প্রিলিমিনারী
পরীক্ষায় ১০০ টি অবজেকটিভ
প্রশ্নে গণিত অংশে ২০ টি প্রশ্ন
থাকে। বেশিরভাগ শিক্ষার্থী
যারা গণিতে ভালো তাদের
টার্গেট থাকে ১৮-২০ টিই যেন
সঠিক হয়। প্রশ্নে ২০ টি গণিত
থাকলেও ১৫ টির অধিক সাধারণত
পারা যায়। আর একটু শ্রম দিলেই ২০
টিই সঠিক করা যায়। অনেক সময় এমন
ভাবে প্রশ্ন করা হয় যাতে ২০ টি
গণিত অবজেকটিভ প্রশ্নে ২/১ টির
উত্তর নাও পারা যেতে পারে।
হয়তো ঐ ২ টা প্রশ্নের উত্তর খুজতে
কিছু সময় ব্যয় হবে যা করতে গিয়ে
পরীক্ষার্থী ১০০ টি প্রশ্ন পড়ার সময়ই
পায় না আর উত্তর করা আরো পরের
ব্যাপার। তাই আমাদের সাজেশন
হবে অন্তঃত ১৮ টি প্রশ্ন আপনি
অনায়াসেই সঠিক করতে হবে … আর
২০ টি হয়ে গেলে
আলহামদুলিল্লাহ।

যারা গণিতে ভালো তাদের
গণিত অংশে খুব একটা সমস্যা নাই
কিন্তু যারা গণিতে সবল নয় তাদের
প্রয়োজন প্র্যাকটিস। শুধুমাত্র
প্র্যাকটিসের কারণেই আপনি
গণিত অংশে ভালো করতে
পারবেন … সামগ্রিক পরীক্ষা
ভালো হবে আর আপনিও করেত
পারবেন ভালো ফলাফল।

গণিত বিষয়ে যে যে বই ফলো
করবেনঃ

১) নিম্ন মাধ্যমিক গণিত [৮ম
শ্রেণী]
২) মাধ্যমিক গণিত বীজগণিত [৯ম
শ্রেণী]
৩) মাধ্যমিক গণিত জ্যামিতি [৯ম
শ্রেণী]
৪) প্রাইমারী লেভেলের কোনও
জ্যামিতি বই [৫ম শ্রেণী]
৫) বিসিএর প্রিলিমিনারী
সিরিজের Oracle গণিত বই

গণিত অংশে কি কি পড়তে/
দেখতে হবে তা নিয়ে থাকবে
আজকের আলোচ্য বিষয়ঃ

গণিত অংশকে আমরা মোটামুটি ৩
টি অংশে ভাগ করতে পারি …
১) পাটিগণিত
২) বীজগণিত
৩) জ্যামিতি
১) পাটিগণিত অংশে যা যা
দেখতে হবেঃ
অংক, সংখ্যা, মৌলিক সংখ্যা,
মৌলিক দ্বিজোট, মৌলিক
ত্রিজোট, পারফেক্ট নাম্বার,
সহমৌলিক নাম্বার, বর্গের নিয়ম,
গুনের নিয়ম, শতকরা, সুদকষা, লাভ-
ক্ষতি, গড়, চৌবাচ্চা, কাজ, বয়স ও
সময় সক্রান্ত অংক, স্রোত সংক্রান্ত
অংক। [পাটিগণিত অংশের জন্য ৮ম
শ্রেণীর বইটা ভালো ভাবে ফলো
করা উচিত … এই অংশে বর্গ, শতকরা,
সুদকষা, লাভ-ক্ষতি, গড়, চৌবাচ্চা,
কাজ, বয়স ও সময় সক্রান্ত অংক,
স্রোত সংক্রান্ত অংকগুলো পাবেন
… ভালোভাবে অনুশীলন করুন]

২) বীজগণিত অংশে যা যা দেখতে
হবেঃ

বাস্তব সংখ্যা, অবাস্তব সংখ্যা বা
কাল্পনিক সংখ্যা, জটিল সংখ্যা,
অনুবন্ধি সংখ্যা, সেট, মূলদ সংখ্যা,
অমূলদ সংখ্যা, বিভাজ্যতার নিয়ম,
চলরাশি, ধ্রুবরাশি, সমীকরণ,
দ্বিঘাত সমীকরণ, সহদ্বিঘাত
সমীকরণ, সহ সমীকরণ, ফাংশন,
উৎপাদক, সমাধান, ল.সা.গু. এবং
গ.সা.গু., মান নির্ণয়, ধারা (সমান্তর
ধারা, গুণোত্তর ধারা), অনুপাত-
সমানুপাত, লগ, লন, ভগ্নাংশ বিষয়ক
অংক। [এই সেগমেন্টে বেসিক
তৈরী করার জন্য দেখা উচিত ৯ম
শ্রেণীর বীজগণিত বইটা … বিশেষ
করে … ১ম অধ্যায়ঃ সেট ২য়
অধ্যায়ঃ মূলদ, অমূলদ, বাস্তব রাশি,
অবাস্তব রাশি, সংখ্যারেখা ৩য়
অধ্যায়ঃ উৎপাদক, মান নির্ণয়,
লসাগু, গসাগু, স্রোত অংক ৪র্থ
অধ্যায়ঃ লগ লনের অংক ৫ম
অধ্যায়ঃ অনুপাত ও সমানুপাত ৬ষ্ঠ
অধ্যায়ঃ সাধারণ সমীকরন সমাধান,
অসমতা সমাধান ৭ম অধ্যায়ঃ ধ্রুব
রাশি সমাধান ৮ম অধ্যায়ঃ
দ্বিঘাত সমীকরন, দ্বি-চলরাশি
সমীকরণ সমাধান, কথার অংক
সমাধান ৯ম অধ্যায়ঃ সমান্তর ধারা,
গুণোত্তর ধারা ]

৩) জ্যামিতি অংশে যা দেখা
প্রয়োজনঃ
জ্যামিতিক বিভিন্ন বিষয়ক
বেসিক আইডিয়া এবং সংজ্ঞাঃ
কোণ, সূক্ষ্ণ কোণ, স্থূল কোণ, সম্পুরক
কোণ, পূরক কোণ, সমকোণ, সন্নিহিত
কোণ, বিপ্রতীপ কোণ, একান্তর
কোণ, অনুরূপ কোণ, অবনতি কোণ,
শীর্ষকোণ, রেডিয়ান কোণ, সমবাহু
ত্রিভুজ, সমদ্বিবাহু ত্রিভুজ, বিষম
বাহু ত্রিভূজ, সুষম কেন্দ্র, ত্রিভুজের
বৈশিষ্ট্য ও ক্ষেত্রফল, চতুর্ভুজ, রম্বস,
সামান্তরিক, ট্রাপিজিয়াম এবং
এইগুলোর সূত্র সমূহ [এর জন্য যে ৫ম
শ্রেণীর বোর্ডের গণিত বই … ৯ম
জ্যামিতি শ্রেণীর প্রথম দিকের
উপপাদ্যগুলো যা বেসিক বা
সংজ্ঞা ] ঘণজ্যামিতিঃ বিন্দু,
রেখা, তল, ঘনবস্তু, ঘনক, বৃত্ত, গোলক,
সিলিন্ডার, কোণক, প্রিজম,
পিরামিড এবং বৃত্ত সংক্রান্ত
উপপাদ্য ও গাণিতিক সমস্যাবলী,
ত্রিকোণমিতি ও পরিমিতির
অংক। [৯ম শ্রেণীর জ্যামিতি
বইটার উপপাদ্য, সম্পাদ্য,
ত্রিকোণমিতি ১২.৩ এবং পরিমিত
অংশ] আর সার্বিক ভাবে ভালো
প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য বিসিএর
প্রিলিমিনারী সিরিজের Oracle
গণিত বইটা ফলো করতে পারেন। খুবই
কাজে দিবে।

*** সংবিধিবদ্ব সতর্কীকরণঃ গণিত
মোটেও মুখস্ত করবেন না … না বুঝে
করবেন না। না বুঝে করলে আপনার
কোনও কাজে আসবে না। কারণ
অংক প্রশ্ন কখনই হুবুহু আসে না … সূত্র /
বেসিকের উপর প্রশ্ন হয়। প্রতিদিন ১
টা টপিক ভালোভাবে বুঝে করার
চেস্টা করুন … এতে আপনার কাজে
লাগবে
পোস্টা ক্রেডিট : newsbcsblog