Showing posts with label মহান দের মজার ঘটনা. Show all posts

বন্ধুত্ব বা ভালোবাসার পিথাগোরাসীয় ব্যাখ্যা

পিথাগোরাস এর ভালোবাসার গাণিতিক ব্যাখ্যা

আজকে আমার গুরুকে নিয়ে কিছু কথা।
তার নাম পিথাগোরাস। তাকে প্রথম ট্রু  ম্যাথমেটিশিয়ান বলা হয়।  (তিনজন আছেন)

গুরু আমার সবকিছু Number  দিয়ে count করতেন।
তিনি ভাবতেন ১ হলো গড নাম্বার। ২ হচ্ছে প্রথম
নারী নাম্বার, ৩ হচ্ছে প্রথম পুরুষ নাম্বার।  আবার
২+৩=৫ হয় যা নাকি বিবাহ নাম্বার।

যাই হোক একদিন গুরুকে এর একজন ছাত্র জিজ্ঞেস করল - গুরু ভালোবাসা কি জিনিস?
পিথাগোরাস  কিছুক্ষণ চিন্তা করে বললেন
আসলে ২২০ এবং ২৮৪ এদের মধ্যে যে সম্পর্ক , সেটাই আসলে ভালোবাসা।
ছাত্রের চোখতো ছানাবড়া।  গুরু এইটা বললেন?
ঠীক বুঝলাম না।
গুরু বললেন ২২০ এবং ২৮৪ এর উৎপাদক গুলো
দেখ।  ২২০ এর উৎপাদক ১,২,৪,৫,১০,১১,২
০,২২,৪৪,৫৫,১১০,২২০ এবং ২৮৪ এর উৎপাদক = ১,২,৪,৭১,১৪২,২৮৪।
তারপর বলল তুই কি জানিস প্রকৃত উৎপাদক কি ?

ছাত্র ঘাড় নাড়ায়  না গুরু .
পিথাগোরাস বললেন “ কোন সংখ্যার উৎপাদক
গুলোর মধ্যে ঐ সংখ্যাটি নিজেকে বাদ দিলে বাকি সংখ্যা গুলো থাকে তাই তার
প্রকৃত উৎপাদক । যেমন ধর , ২২০ এর
ক্ষেত্রে ২২০ বাদে বাকি উৎপাদকগুলো ২২০ এর
প্রকৃত উৎপাদক ।
একই ভাবে ২৮৪ র প্রকৃত উৎপাদক হলো
২৮৪ ছাড়া বাকি উৎপাদক গুলো ।
তাহলে এর মধ্যে বন্ধুত্ব / ভালোবাসা আসলো কোত্থেকে তাই না ?
দেখ ,
এখানে ২২০ এর সকল প্রকৃত উৎপাদক তুই
যদি যোগ করিস তাহলে পাবি ২৮৪ ! আর যদি
২৮৪ এর সকল আসল উৎপাদক যোগ করিস তাহলে ২২০ ! এদের একজন অপর জনের জন্য ! আর এটাই ভালোবাসা
তাদের
সম্পর্ক ভালোবাসার।
হ্যাঁ , এখন পর্যন্ত আসলেই ২২০ ও ২৮৪কে “বন্ধু
সংখ্যা” বা “Amicable Number” বলা হয় ।।।।।।

[পোস্টটি মূলত চমক ভাইয়ের ভিডিও দেখে
inspired হয়ে করা ]

মহান দের মজার ঘটনা : মার্টিন লুথার

অনেক বিজ্ঞানীর অনেক বড় বড় আবিষ্কার
এর পিছনে রয়েছে অনেক মজার মজার কাহীনি
কিন্তু কখনো শুনেছেন কি টয়লেট এ বসে ঘন্টার
পর ঘন্টা চিন্তা করতে করতে কেউ একজন বিখ্যাত হতে পারেন?

মার্টিন লুথার (জন্ম: ১০ ই নভেম্বর
১৪৮৩, মৃত্যু: ১৮ই ফেব্রুয়ারি ১৫৪৬)ছিলেন একজন জার্মান ধর্মযাজক এবং ধর্মতত্ত্বেরঅধ্যাপক । তিনি ষোড়শ শতকে প্রটেস্ট্যান্ট ধর্মবিপ্লবের সূত্রপাত করেন। পাপ করে অর্থের বিনিময়ে
বিধাতার শাস্তি থেকে মুক্তি পাওয়া যায় - এই মতের তিনি কঠোর বিরোধিতা করেন।

হ্যা যদিও হাসি পাবে শুনলে তারপরও এটা সত্য
যে মার্টিন লুথারের কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ ছিল যার কারণে যার কারণে ঘন্টার ঘন্টা শৌচাগাড় এ বসে
থাকতেন।

অনেক লেখক রা লেখেন যে তার এই বড় বড়
আইডিয়াগুলো এই ঘন্টার পর ঘন্টার শৌচাগাড়
এ বসে থাকার ফল.. 
নির্জনে টয়লেট এ বসে থাকতে না আর এই বড় বড় আইডিয়া গুলো বের করতেন...

উপদেশ :--- সো  টয়লেট এ বসে ও জ্ঞান......
Search করুন..